শনিবার ● ২২ জুন ২০২৪
প্রথম পাতা » বিনোদন » স্বপ্নের ফেরিওয়ালা - ভুল
স্বপ্নের ফেরিওয়ালা - ভুল
কেয়া আর আমি অ’ন্তরঙ্গ অবস্থায় খাটের ওপর আছি এমন সময় দোলা ভাবী আমাদের রুমে ঢুকেই আমাদের এই অবস্থায় দেখে থমকে গেল।
আমি জলদি করে কেয়াকে আমার ওপর থেকে ঠেলে সরিয়ে গায়ে কম্বল জড়িয়ে নিলাম, কেয়াও দোলা ভাবীকে দেখে লজ্জায় লাল হয়ে উঠলো।
আমি দোলা ভাবীকে বললাম– ভাবী কিছু বলবেন?
দোলা ভাবী থতমত খেয়ে বললো– না মানে ইয়ে আরকি… এই সময়ে এসে পড়াটা ঠিক হয়নি আমার।
বললাম সমস্যা নেই ভাবী, আর দরজা লক করা হয়নি সেটাও খেয়াল করিনি।
দোলা ভাবী লজ্জায় লাল হয়ে আছে। নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করে বললো– তোমরাও পারো, এখন কি এসবের সময়? রাতের কাজ রাতে করবা।
আমি মুচকি হেসে বললাম– এসবের আবার নির্দিষ্ট সময় হয় নাকি ভাবী, যখন ইচ্ছে দিতে নিতে হয়। ভালোবাসা বিনিময়ের কোনো সময় হয়না।
দোলা ভাবী একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে বললো– এরকম যদি সবাই বুঝতো।
দোলা ভাবী দেখতে সুশ্রী, লম্বা সুন্দরী, সংসারে কোনকিছুর অভাব না থাকলেও সবসময় কেমন মনমরা হয়ে থাকে। বিশেষ প্রয়োজনে কেয়ার কাছে আসে মাঝেমধ্যে তাছাড়া তেমন ঘরের বাহির হয়না।
আচ্ছা তোমরা তোমাদের সময় উপভোগ করো আমি যাচ্ছি এবার, বলে দোলা ভাবী চলে গেলেন।
কেয়া উঠে গিয়ে দরজা বন্ধ করে আসতেই কেয়ার হাত ধরে টেনে বিছানায় ফেলে কেয়ার ঠোঁটে আলতো করে কামড় দিয়ে বললাম– সারাক্ষণ শুধু আদর আর আদর চাই, অন্য কিছুর হুস থাকেনা তাইনা?
এবার কেয়া উল্টে আমার ওপর উঠে বললো– এরকম একটা সুইট জামাইর আদর পেলে হুশ তো উড়ে যাবেই।
কেয়ার মুখ চেপে ধরে বুকের মাঝখানে একটা চুমু খেয়ে বললাম– চুপ একদম, আদর করতে দাও হুম।
তারপর কম্বলের ভেতর ডুব মেরে কেয়ার সারা শরীরে আদর দিতে লাগলাম আর কেয়াও উপভোগ করতে লাগলো খুব।
আমরা পালিয়ে এসে বিয়ে করেছি, বাসা নিয়ে আছি দুজন, আপাতত আমার কাজবাজ নেই তাই সারাক্ষণ কেয়াকে সময় দিতে পারছি অফুরন্ত। পরিবার ছেড়ে এসে কেয়ার মনে যে কষ্ট সেটা ভুলিয়ে রাখার জন্যই কেয়াকে খুব আদরে রাখি সারাক্ষণ।
আমাদের ইচ্ছে একটা বেবি নেয়ার, বেবি হলে হয়তো সবাই মেনে নিবে আমাদের।
প্রতিবারই শা’রীরিক মেলামেশার পরে আমরা আনন্দিত হই যে এবার বুঝি কেয়া বেবি কনসিভ করবে, কিন্তু পরে টেস্টের রিপোর্ট আসে নেগেটিভ।
আমি কেয়াকে বলি সমস্যা নেই বউ, রুমে তো আমরা দুজনেই, যতক্ষণ বেবি না হচ্ছে মিশন চলবে আনলিমিটেড।
কেয়া মিষ্টি হেসে বলে– দুষ্ট বর একটা।
আমি জিভ দিয়ে কেয়ার গাল চেটে বলি– মিষ্টি বউ একটা।
কেয়া মুচকি মুচকি হাসে।
আজ দোলা ভাবি আমাদের দাওয়াত করেছেন। তাই আমি আর কেয়া তার বাসায় গেলাম। দোলা ভাবির বাসায় খাওয়া দাওয়া শেষ করেই আমি আর কেয়া ঘরে চলে আসছি।এতটাই ক্লান্ত হয়ে ছিলাম যে, কেয়া ঠিকমতো দরজা টাও লাগায়নি।
বিছানায় যাওয়ার সাথেই কেয়া ঘুমে বেহুস।আমার চোখে ঘুম ঘুম ভাব।একটু পরেই দেখি কে যেন আমার নিচের অংশে আন্ডার উপর হাত দিচ্ছে।
আমি ঘুমের মাঝেই উঠে বসি।আমার সামনে দেখি দোলা ভাবি।আমি বলে উঠি, দোলা ভাবি আপনি। তখনি দোলা ভাবি আমার মুখ চেপে ধরে। এবং আমার হাত টেনে নিচে পাশের রুমের দিকে নিয়ে যান।
আমার দুচোখের ঘুম যেন পালিয়েছে।সে আমাকে টানতে টানতে তার ফ্লাটে নিয়ে আসে।এতখোন পর আমি দোলা ভাবিকে খেয়াল করলাম।সে সুধু পে’টিকোট আর ব্লা’উজ পরা।
আমাকে দোলা ভাবি বলতে থাকে,প্লিজ আমাকে একবার সুখী করে দেও,প্লিজ তুমি তো জান তোমার ভাই অনেক রাত করে বাসায় আসে,এবং এসেই ক্লান্ত শরিল নিয়ে ঘুমিয়ে পরে। গল্পের পর্ব সব সময় এপ্রুভ হয় না, তাই নেক্সট পর্ব পেতে ফ্রে’ন্ড রি’কুয়েষ্ট দিয়ে ইন’ব’ক্স থেকে পর্ব নিতে পারবেন এখনই।
আমার প্রতি যেন তার কোন কত্যব্য নেই।এই বলে দোলা ভাবি আমাকে জরিয়ে ধরে আছেন।আমি পিছনে সরে বলি, কিন্তু ভাবি কেয়া এসব জানে। দোলা ভাবি বলে কিছু জানবে না,সেটা তুমি আমার উপর ছেরে দাও।
এই বলে আমাকে টান দিয়ে দোলা ভাবি খাটের উপর ফেলে দেয়।সত্যি বলতে আমিও দোলা ভাবির এই ফিগার দেখে নিজেকে খুবি কষ্টে এতক্ষনে আটকে রেখেছি। দোলা ভাবি বললো, তোমাদের ওইভাবে দেখে নিজেকে আর সামলাতে পারি নি ।আর তোমার ওটা আমি দেখেছি। এত বড় আর এতো হ’ট টাইপের হয় আমি আগে দেখিনি। প্লিজ তুমি আর না কর।
আমি মনে হয় পাগল হয়ে গেলাম।টান দিয়ে ছিরে ফেললাম ব্লা’উজ। এবং সাথে সাথে দোলা ভাবিকে করলাম লিপ কিস।দোলা ভাবি আমার দিকে কেমন নেশার চোখে তাকিয়ে আছেন।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক থেকে সংগৃহীত: স্বপ্নের ফেরিওয়ালা
বিষয়: #ফেরিওয়ালা #ভুল #স্বপ্ন