শনিবার ● ২২ জুন ২০২৪
প্রথম পাতা » বিনোদন » #দেবরের_ফাঁদ
#দেবরের_ফাঁদ
ঠোটে চুমু খেতেই,, বুঝলাম এটা আমার স্বামী না? কারন আমার স্বামী তো কখনো সিগারেট খায়না।
কিন্তু সিগারেটের গন্ধ আসতেছে আজ।
তবুও kiss করেই যাচ্ছি। এবার কেনো জানি সত্যি অনুভব করলাম আমার স্বামী হতেই পারে না।
এটা ভেবেই যখন বাতিটা।
জালাই দেখতে পাই যে,, এতো ভাই স্বামীর ছোট ভাই হাসিব।
হাসিব তুমি এখানে, আর কি করতেছো এই সব তুমি । তোমার সাহস হয় কেমনে। আমি তোমার ভাবি এই কথাটা কি ভুলে গেছো।
হাসিব : বারে। আমি কিস করতেছি বুজি একাই তুমি ও তো kiss করতেছো।
আমি করতেছি মানে কি বঝাইতে চাও।
হাসিব : আমি যখন কিচ করতেছি তুমি ও সায় দিতেছো তাই আমি আর ছারিনাই।
আমি তোমার ভাই মনে করছিলাম বুজছো।
হাসিব : ভাই আর আমি তো একেই প্রায়।
তুমি খুব খা*রাপ হয়ে গেছো তাই না। তোমার ভাই আসুক আগে তার পরে সব কিছু বলে দিবো।
হাসিব : যদি কোন কথা বলিশ তো তোর সাথে খুব খা*রাপ কিছু হবে।
তুমি যতোই ধমো*ক দাও না কেনো। আমি তোমার ভাইকে সব কিছু আজ বলে দিবো।
হাসিব : ওয়েট,,,, এই দেখোতো এটা কিসের ভিডিও ।
এই এই তুমি আমার গো*সল করার ভিডিও করছো। এই কি হাসিব। আমি তোমাকে ছোট ভাইয়ের মতো দেখি আর তুমি কিনা।
হাসিব : আরো বলবি ভাইকে। যদি বলিস তো নেটে সব কিছু ছেরে দিব তখন বুজবি।
আমি তোমার ভাইকে কিছু বলবো না প্লিজ ভাই আমার এ সব ভিডিও ডিলিট করে দে না।
হাসিব : হুম অবশ্যই দিবো। তার আগে আমার কিছু কাজ করে দিতে হবে।
কি কাজ বলো।???
হাসিব : আমার 20 হাজার টাকা লাগবে। তুমি ভাইয়ে কাছে থেকে নিয়ে দিবে।
কিন্তু আমি কেমনে নিবো। আর এত গুলা টাকা নিলে তো তোমার ভাইয়া রে*গে জাবে।
হাসিব : আমি এতো কিছু বুজি না আমার টাকা চাই না হলে ভিডিও ফা-স করে দিবো।
ঠিক আছে আমি চেষ্টা করবো।
হাসিব : চেষ্টা না করতেই হবে।
এই বলেই হাসিব চলে যায়। আর সামিরা ভাবতে থাকে কেমন করে এতো গুলা টাকা নিবো।
(সবাই ভাবতেছেন কী হচ্ছে চলেন একটু পরিচয় হই। হাসিব আর নাহিদ দুই ভাই। নাহিদ হলো বড় ভাই আর হাসিব হলো ছোট ভাই। তো নাহিদ জব করে । বিয়ে ও করেছে। হাসিব এখনো বেকার পরা শুনাই করে। )
তো হাসিব যখন রাত 11 /12 টাই আসে তখন সামিরা রুমে বাতি ওফ করে ঘুমিয়ে যায়। নাহিদ ও এসে আর সামিরা কে ডিস্টাপ না করে খেয়ে দেয়ে ঘুম যায়।
হঠাৎ সেই দিন সামিরা বাতি ওফ করে ঘুম যাবে তখনি কে যানি এসে সামিরাকে জরিয়ে ধরে লিপ kiss করতে থাকে। প্রথমে সামিরা ভেবেছিলো এটা নাহিদ হবে। কিন্তু সামিরার কেনো জানি মনে হচ্ছে এটা নাহিদ না তাই বাতি ওন করতেই দেখে যে এটা হাসিব। নাহিদের ছোট ভাই। তার পর কি হলো আপনারাই তো দেখলেন।।
এই মধ্যেই আবার নাহিদ চলে আসলো।
নাহিদ : এই সামিরা ঘুমাওনাই এখনো তুমি ।
সামিরা : না এখনো আমি ঘুমাইনাই। তোমার অপেক্ষা করছিলাম।
নাহিদ : তোমাকে না বলছি অপেক্ষা না করতে। আমার লেট হলে তুমি ঘুমিয়ে যাবে।
সামিরা : ঠিক আছে সমস্যা নাই। তুমি ফ্রেশ হয়ে আসো আমি খাবার রেডি করতেছি।
নাহিদ : ঠিক আজে আমার সোনা বউটা।
এর পর নাহিদ ফ্রেশ হয়ে এসে খাইতেছে। তখনি লক্ষ করলো সামিরার মন খা*রাপ ।
নাহিদ : সামিরা তোমার মন খা*রাপ ।
সামিরা : না আমি ঠিক আছি তুমি খেয়ে নেও।
নাহিদ : বলো কি হয়েছে আমি তোমার স্বামী আমাকে বললে কি হবে শুনি।
সামিরা : আরে কিছু হয়নি তুমি খেয়ে নাও তো।
এটা বলেই সামিরা রুমে চলে যায়। নাহিদ খাওয়া দাওয়া শেষ করে শুয়ে পরে।
এই ভাবে কিছু দিন যাবার পরে একদিন।
নাহিদ : সামিরা তোমাকে যে 2 লক্ষ টাকা রাখতে দিছলাম দাও তো।
সামিরার বুক কাপা শুরু হয়েছে। এখানে থেকে যে 20 হাজার টাকা সরাইছি কি হবে এখন।
সামিরা : এই নাও টাকা।
নাহিদ : ঠিক। আছে আমি যাচ্ছি অফিসে।ভালো ভাবে থাকিও।
এটা বলেই সামিরাকে কিচ করেই নাহিদ চলে যায়।
কি হবে এখন এইসব ভাবতেছে এমন সময় হাসিব এসেই বলে ভাবি।
হাসিব : ভাবি আমি একটি জানিস চাই তোমার কাছে।
কি জিনিস। তোমাকে তো টাকা দিয়েছি। আর কি চাও।
হাসিব : আসলে ভাবি আমি ____
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমফেসবুক থেকে সংগৃহীত: গল্প দেবরের_ফাঁদ : তিশা ইসলাম নূর
বিষয়: #থেকে #দেবর #ফাঁদ #ফেসবুক #মাধ্যম #যোগাযোগ #সংগৃহীত #সামাজিক