বুধবার ● ২০ নভেম্বর ২০২৪
প্রথম পাতা » প্রধান সংবাদ » সিমেন্ট কারখানায় সিবিএ নেতা আব্দুল কদ্দুছ টাকার মেশিন!
সিমেন্ট কারখানায় সিবিএ নেতা আব্দুল কদ্দুছ টাকার মেশিন!
ছাতক সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি ::
দুর্নীতি ও লুটপাট করে দেড়শত কোটি টাকার মালিক হয়েছেন শ্রমিকলীগের সুনামগঞ্জ জেলার যুগ্মসাধারণ সম্পাদক আব্দুল কুদ্দুস। তিনি বিসিআইসির প্রতিষ্ঠান ছাতক সিমেন্ট ফ্যাক্টরির সিবিএ (কালেক্টিভ বার্গেনিং এজেন্ট) সভাপতি ও বিসিআইসি শ্রমিক কর্মচারি ফেডারেশনের সহসভাপতি। তিনি নোয়ারাই-ইসলামপুর গ্রামের মোহাম্মদ হোসেনের পুত্র। আব্দুল কুদ্দুস ১৯৯১ সালের ১৮ নভেম্বর খালাসি পদে চাকুরি নেন সিমেন্ট ফ্যাক্টরিতে। এরপর তিনি চাকরিতে প্রমোশন নিয়ে প্রথমে সিবিএ সেক্রেটারি এরপর সিবিএ সভাপতি নির্বাচিত হন। গত ১৫ বছরে মুহিবুর রহমান মানিক এমপির ছত্রছায়ায় আওয়ামী লীগের ক্ষমতার অপব্যবহার করে সিমেন্ট ফ্যাক্টরিতে লুটপাট করেছেন। ফ্যাক্টরিতে এমন কোন দুর্নীতি নেই যা তিনি করেননি। ছাতক সিবিএ নেতা আব্দুল কদ্দুছ হচ্ছেন সিমেন্ট কারখানার গড ফাদার। সংখ্যাটির এহেন কোন বিভাগ নেই যে তার পদচারণা ছিলোনা। তিনি সব জায়গায় ছিলেন নাটের গুরু। পতিত সরকারের আমলে লোহার সামগ্রী চুরি,জালিয়াতি,অনিয়ম দুনীতি,টিলা কাটা, টেন্ডারবাজি,নিয়োগ বানিজ্যে,সমিতির নামে সিমেন্ট চুরি,পরিত্যক্ত স্ত্র্যাপ বোঝাই ট্রাক দিয়ে কারখানার ভিতর থেকে বাইরে বের,বিএমআরই প্রজেষ্ট থেকে কোটি কোটি লুটপাট করে শত শত কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাসার পিয়ন জাহাঙ্গীর প্রধানমন্ত্রীর পিএস সাজিয়ে সিবিএ নেতা কদ্দুস ও স্থানীয় সাবেক এমপি মুহিবুর রহমান মানিক হার অনুপাতে টাকা কামিয়েছেন এই সিবিএ নেতা আব্দুল কদ্দুছ ।
বাংলাদেশের একমাত্র রাষ্ট্রয়ত সিমেন্ট কারখানার ছাতক উপজেলার নোয়াইর এলাকায় স্থাপিত।১৯৩৭ সালে সিমেন্ট উৎপাদনে যাত্রা শুরু করে। ৮৪ বছওে গুনগত মান সঠিক রেখে সুনামের সঙ্গে গ্রাহকের আর্স্থা-অজন করে সিমেন্ট উৎপাদক এবং দেশের গর্ব প্রথম স্বয়ং সর্¤্পণ রাষ্ট্রীয় সিমেন্ট কোস্পানী হিসাবে পরিচিত ছিল। সুনামধন্য সিমেন্ট কোস্পানীর প্রতিষ্টান আজ দুনীতিগ্রস্ত। সিমেন্ট কোস্পানীর সিবিএ সংগঠনের অগাত ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে বিনা টেন্ডারে কাজ না করেই কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন সিবিএ সভাপতি আব্দুল কদ্দুস। আব্দুল কদ্দুস এখনো সিমেন্ট কারখানা’র সিবিএ নেতা। আছেন ফুরফুরে মেজাজে। তার সম্পদের পাহাড় সম্পর্কে নাম প্রকাশ না করার শর্তে ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বলেন, সে বিগত সরকার আমলে স্থানীয় এমপি মুহিবুর রহমান মানিক হাত মিলিয়ে তার সিন্ডিকেট লুটপাট করে টাকা কামিয়েছেন। জানাযায়,দুই কোটি টাকার ব্যাংক গ্যারন্টি জাল কওে সম্পা টেড্রাসের নামে সিমেন্ট কারখানা থেকে আব্দুল কদ্দুছ,আজিজসহ একটি সিন্ডিকেট চত্ররা ৯২ লাখ টাকা সিমেন্ট জালিয়াতি করে। সম্পা টেড্রাসের মালিক খেয়া নৌকার মাঝি রুবেলের দুদকসহ বিভিন্ন দপ্তরে মামলা করা হয়েছে। কিন্ত আওয়ামীলীগের দলীয় এমপির ক্ষমতার প্রভাব দেখিয়ে সিমেন্ট কেলেংকারির মুলহোতা ধরা ছোয়ার বাইরে রয়েছেণ। জাতীয়-স্থানীয় পত্র পত্রিকা ও মোহনা টিভিতে ২০২১ সালে ৩১ জানুয়ারি সংবাদ প্রচারিত হলে সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী দুনীতিবাজ আব্দুল কদ্দুসের বিরুদ্ধে আইনানুগত ব্যবস্থা গ্রহনের নির্দেশ দেন। প্যাকিং প্ল্যান্ট থেকে সুরমা নদীর পযন্ত সিমেন্ট ডেলিভারি কনভেয়ার বেল্টের ২ হাজার ফুট লম্বা দুই ইঞি থিকনেস তামার ওয়্যার ও পিতল সামগ্রী যার মুল্য এক কোটি টাকার তার সিবিএ নেতার নেতৃত্বে চুরি করে বিত্রিু করছে। িিসবিএ নেতার আপন খালাতো ভাই ইউনুফ আলীকে সিমেন্ট কারখানায় স্থায়ী শ্রমিক হিসাবে খালাসি পদে নিয়োগ করা হয়। সে সময় সিমেন্ট কারখানার সাবেক এমডি অমলকৃঞ বিশ^াস ইউসুফ সিমেন্ট কারখানা থেকে লোহার মালামাল চুরিকৃত ৫ মেট্রিক টন স্ক্যাপসহ তার বাসা থেকে হাতেনাতে আটক করে। পরে চুরির অভিযোগের সিবিএ নেতার খালাতো ভাই ইউনুফ আলীকে চাকুরী কতৃপক্ষ সাসপেন্ট করেন এমডি। পুরাতন সিমেন্ট কারখানা নতুন করে বিএমআরই তথ্য ড্রাই প্রসেস ওয়েল প্রসেসের কোটি কোটি টাকার লৌহজাত স্ক্যাপ মালামাল পড়ে আছে যা ইউসুফ ও কদ্দুছসহ একটি সিন্ডিকেট প্রতিরাতে চুরি হতো। চুরিকৃত মালামাল আটক করার অপরাধে বিদ্যুৎ শাখার সাবেক নিবাহী প্রকৌশলী মুমিনুল ইসলাম প্রকাশ্যে ইউসুফ ও কদ্দুছ অনেক চাকুরীজীবিদের সামনে মারপিট করেছে। প্রকৌশলী সম্মান ভয়ে এখান থেকে ঘোড়াশাল সার,কারখানায় বদলী করা হয়েছেন। এঘটনায় আবারো স্থায়ী শ্রমিক ইউসুফ আলী সিমেন্ট কারখানার কতৃপক্ষ সাসপেন্ট করেন। সিবিএ নেতা কদ্দুছ ও ইউসুফ আলীর সহযোগিতায় অসংখ্য চুরি মামলাসহ নানা অপরাধ কর্মকান্ড চালিয়ে সম্পদে পাহাড় গড়ে তোলা হয়েছে। উৎপাদন শাখার সাবেক প্রধান মিলন কুমার মিন্ত্রীর ত্রুয়ের চেয়ে বেশী ভেলিভারি দেয়ার প্রস্তার দেন সিবি নেতা। তার কথায় রাজি না মিলন কুমারকে মারপিট করে অস্ত্র দেখিয়ে জোরপুবর্ক ১০ হাজার বস্তা সিমেন্ট বের নেন সিবিএ নেতা কদ্দুছ। ১৪শ’৩০কোটি টাকার বিএমআরই প্রজেক্ট (পাচঁ) কোটি টাকার পাওয়ার প্ল্যান্ট সেলিম এন্ড ব্রাদাসের নামে সিবিএ কদ্দুছ কাজ করছেন। একাজে ব্যাপক অনিয়ম দুনীতি লুটপাটের অভিযোগ রয়েছে।তার বড় ছেলে জসিম জুহানির নামে সুমাইয়া এন্টারপ্রাইজ নামে একটি ঠিকদারি প্রতিষ্টান রয়েছে।সিমেন্ট কারখানার সিভিল ওয়ার্কসহ অসংখ্যা টেন্ডার নিয়মবহির্ভুত ভাবে সিবিএ নেতার ক্সমতা বলে তার ছেলে প্রতিষ্টানকে কোটি কোটি টাকার কাজ পাইয়ে দেয়া হয়। চোরাচালান,আদম পাচার,ব্যবসা থেকে শুরু করে বিভিন্ন ব্যবসায় বিনিয়োগ করেছেন। বিদেশে পাচার করেছেন অগণিত টাকা। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতা আন্দোলনে পতিত সরকারের পক্ষে খরচ করেছেন কোটি কোটি টাকা। গত ৫ আগস্ট ভবন থেকে সারোয়ার পালিয়ে যান। কিন্তু তার অফিসের আলমারিতে প্রায় অর্ধ কোটি টাকা আটকা পড়ে।পরবর্তীতে টাকাগুলো তার এক অনুসারী দিয়ে সরিয়ে নেন।এ পর্যন্ত নয়,সারোয়ারের বাসায় থাকা কয়েক কোটি টাকা ৫ আগস্ট রাতের অন্ধকারে সরিয়ে ফেলেন বলে গোপন সূত্রে জানা গেছে। সমেন্ট কারখানায় কয়েকজন উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা এই সিবিএ নেতার যোগসাজশে সংস্থাটির রন্ধে রন্ধে দুর্নীতি ও অনিয়মে পরিণত হয়েছে। কর্তৃপক্ষও অজ্ঞাত কারণে আব্দুল কদ্দুছ এর অপরাধ ও অপকর্ম ক্ষতিয়ে দেখছেন না। তবে এখন অনেকেই মুখ খুলতে শুরু করেছেন। কদ্দুছ ঠান্ডা মাথার একজন ধোকাবাজ প্রতারক । টাকা ছাড়া কিছুই বোঝেন না তিনি। সব কিছুতেই টাকা আর টাকা। কদ্দুছ সামান্য একজন কর্মচারী হয়ে সিবিএ নেতা হবার সুবাদে রামরাজস্ত কায়েম করে ক্ষমতার দাপটে পতিত সরকারের পূজারীতে মগ্ন ছিলেন। অবৈধ আয়ের মাধ্যমে ধন-সম্পদের মালিক হওয়ার অভিযোগে কদ্দুসের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ চলমান রয়েছে। ইতোমধ্যে এ বিষয়ে তৎপর হয়ে উঠেছে জেলা প্রশাসন। গত বোববার ছাতক উপজেলার নোয়াইর গ্রামে মৃত আব্দুল খালেক ছেলে মুহি উদ্দিন মফি বাদী হয়ে িিসবিএ নেতা কদ্দুস,তার খালাতো ভাই ইউসুফ আলী ও তার বড় ছেলে জসিম উদ্দিনের বিরুদ্ধে ঢাকাস্থল দুনীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান প্রধান কাযালয় সেগুন বাগিচা বরাবরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। সূত্রমতে, কোটি কোটি টাকা খরচ করে দুদকের অনুসন্ধান টিমকে ম্যানেজ করার চেষ্টা করছেন কদ্দুছ।তার অর্থ ভান্ডারে শত শত কোটি টাকা রয়েছে বলে অভিযোগে উল্লেখ্য করছেন। তিনি পরিবার ও আতœীয় স্বজনদের চাকরি দিয়ে নিজস্ব বলয় গড়ে তুলে ছিলেন সিমেন্ট কারখানাতে। আব্দুল কদ্দুছ একজন তৃতীয় শ্রেণীর কর্মচারী। সিমেন্ট কারখানা থেকে মাসিক বেতন-ভাতা পান ২১হাজার টাকা। সিবিএ নেতা হবার বদৌলতে অসম্ভবকে সম্ভব করে সংস্থায় একতছত্র কায়েম করেন এই দুনীতিবাজ নেতা। তিনি এতোই ক্ষমতাধর যে,তার মেয়ে জামাই সুনামগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি আলিফ আল হাসান অর্নবকে স্থায়ী শ্রমিক পদে চাকরি দিতে সক্ষম হয়েছেন। কিন্তু সিবিএ নেতা মেয়ের জামাই হওয়ায় সুবাদে তিনি অফিস না করেই শুধু হাজিরা খাতায় সই করে মাসিক বেতন ভাতা ভোগ করেছেন।তার খুটির জোর ছিলো শক্তিশালী। এখনো দাপট কমেনি সিমেন্ট কারখানা কদ্দুসের।তার কাছে ১৪শ’৩০কোটি টাকার বিএমআরই প্রজেক্ট এর পরিচালক,সিমেন্ট কারখানার এমডি প্রশাসনিকসহ কর্মকতারাই ছিলেন জিন্মি। তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করলে হামলা ও বদলী শিকার হয়েছেন। অনুসন্ধানে জানা গেছে,ছাতক বাগবাড়ি ফারুক মিয়া চৌধুরী কাছ থেকে পৌরসভার ২নং ওয়াডে নোয়ারাই ইসলামপুর গ্রামে ফকির টিলা মৌজায় ১৬৮শতক বাড়িয়ান ভুমি তার নিজ আতœীয়স্বজনে নামে ত্রুয় করেন।যার মুল্য দেখানো হয়েছে ৬৮লাখ টাকা ও বাজার মুল্য রয়েছে কোটি ৬৮ লাখ।এ জায়গার উপর ২টি আধুনিক বিল্ডিং তৈরি করে ৫০ কোটি এবং সিমেন্ট কারখানা এলাকার ৪ নং বাজার সিবিএ নেতা ৪টি দোকান ঘর আছে,বড় ছেলে নামে ২টি সরকারি চালের ডিলার ও খাদ্য সামগ্রী লাইন্স রয়েছে। তার দেশের বাড়িতে নোয়াখালিতে রয়েছে ৫ টি মাকেটও বিশাল একটি বাড়ি প্রায় ৯ কোটি টাকার।তার ছেলের নামে জিসান ষ্টোর নামে একটি ডিপার্টমেন্টার ষ্টোর,কারখানার ৪ নং আবাসিক এলাকার মধ্যবাজারের রেডহিল নামে একটি কাপড়ে দোকান ও সিলেটের একটি টেভেস এজেন্সি রয়েছে। এ এজেন্সির মাধ্যমে বিদেশে টাকা পাচার করার অভিযোগ ও রয়েছে।সব মিলিয়ে দেড়শত কোটি টাকার মালিক হয়েছেন সিবিএ নেতা কদ্দুছ।
তিনি সবাইকে ম্যানেজ করে সিবিএ সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব নেন। আজিজ-কদ্দুছ জুটির বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম, দুর্নীতির অভিযোগ থাকায় প্রায় ১৮৩ জন’ কর্মচারীর অধিকাংশই তাদের উপর ক্ষুব্ধ। কারণ তাদের দুর্নীতির পরিমাণ এতোই বেশি যে, যা কর্মচারীদের ভাবিয়ে তুলেছেন। তবে ওপরের স্যারদের সাথে সিবিএ কদ্দুসের বেশ সখ্যতা থাকায় দুদক তদন্তের সত্যতা পেলে ও তার বিরুদ্ধে দুদক মামলা না নিয়ে সব অনিয়ম দুর্নীতি করেও বহাল তবিয়তেই আছেন।সিমেন্ট কারখানার’ কর্মচারীদের প্রশ্ন, একজন সিবিএ নেতার নামে-বেনামে কোটি কোটি টাকার ব্যবসা, ধন-সম্পদ এবং ব্যাংক ব্যালেন্স এর অভিযোগ থাকা সত্বেও তিনি আছেন বহাল তবিয়তে। দুর্নীতিপরায়ণ এই ব্যক্তির নিকট থেকে সাধারণ কর্মচারীরা তেমন কোন লাভবান না হলেও তার আত্মীয়-স্বজনরা সব সুবিধাই ভোগ করেছেন। তার বিরুদ্ধে সিমেন্ট কারখানার কর্তৃপক্ষ রহস্যজনক কারনে কোন ব্যবস্থা নিচ্ছেন না। উপরস্ত কদ্দুসের প্রতিনিয়ত ডিমান্ড বাড়ছেই বাড়ছে। টেন্ডার বাণিজ্য, নিয়োগ, বদলি এবং ইজারা ঘাট সহ বিভিন্ন তদবিরে সাবেক এমপি মুহিবুর রহমান মানিকের নাম ব্যবহার করতেন এই সিবিএ নেতা। যা এমপির নিজেও অবগত ছিলেন। এমপির এপিএস মুশাহিদ আলী তাকে সর্বদা সহযোগিতা করতেন বলে অভিযোগ রয়েছে। এপিএস মুশাহিদ আলীর আস্তাভাজন হয়ে নিজেও আখের ঘুচিয়েছেন।তার দেশে বাড়িতে কদ্দুছ এলাকার মানুষের কাছে তেমন পরিচিত নয়। চাকরী দেয়ার সুবাধে আতœীয় স্বজনদের কাছে অনেক প্রিয় আব্দুল কদ্দুছ। তবে চাকরি দেয়ার ক্ষেত্রে নগদ টাকা নিয়েই চাকরি দিয়েছেন বলে জানাগেছে । সিবিএ নেতা আব্দুল কদ্দুছ পরিবার ও আতœীয় স্বজনদের মধ্যে যাদের চাকরি দিয়েছেন। সূত্রমতে, বিএমআরই প্রজেক্ট কে ঘিরে সরকারকে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলতে যে তান্ডব শুরু হয়েছে তার একটি অংশের লিড দিচ্ছেন কদ্দুছ। তিনি বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতা আন্দোলনেও বিরুদ্ধে মিছিল মিটিং করছেন। শুধু সক্রিয় নয় নোয়ারাই এলাকায় তার বাহিনী দিয়ে তান্ডব চিিালয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। পুলিশের ধাওয়া খেয়ে এখন দুনীতিবাজ সিবিএ নেতা কদ্দুছ আতœগোপনে রয়েছে। আব্দুল কদ্দুককে ফোন করে তার নাম্বার বন্ধ পাওয়া গেছে। উল্লেখ্য,কদ্দুসের এর অবৈধ ধন-সম্পদ, ব্যবসা বাণিজ্য ক্ষমতার অপব্যহার সাবেক এমপির সাথে সখ্যতা,বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-আন্দোলনে টাকা বিনিয়োগ এবং বিদেশে টাকা পাচারের অভিযোগ রয়েছে।
বিষয়: #আব্দুল #কদ্দুছ #কারখানা #টাকার #নেতা #মেশিন #সিবিএ #সিমেন্ট