

বৃহস্পতিবার ● ২০ মার্চ ২০২৫
প্রথম পাতা » প্রধান সংবাদ » কোস্টগার্ডের প্রচেষ্টায় আওতাধীন এলাকায় অবৈধ বালু উত্তোলন শূন্যের কোঠায়
কোস্টগার্ডের প্রচেষ্টায় আওতাধীন এলাকায় অবৈধ বালু উত্তোলন শূন্যের কোঠায়
মনির হোসেন::
সকল প্রতিকূলতা পেরিয়ে কালের পরিক্রমায় বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড উপকূলীয় এবং নদী তীরবর্তী এলাকার জনগোষ্ঠী তথা দেশের আপামর জনগণের মাঝে নিরাপত্তা ও আস্থার প্রতীকে পরিণত হয়েছে। মৎস্য সম্পদ রক্ষা, চোরাচালান বিরোধী অভিযান, সমুদ্র ও নদী পথে চুরি ও ডাকাতি দমন, অবৈধ মাদকদ্রব্য পরিবহণ রোধ, মানবপাচার রোধ, প্রাকৃতিক দুর্যোগে উপকূলীয় অঞ্চলে ত্রাণ ও উদ্ধার তৎপরতার মতো গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালনে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড সদা সচেষ্ট।
বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক বলেন, গত ৫ আগস্ট ২০২৪ পরবর্তী দেশের সার্বিক নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলার অবনতি হলে নদী তীরবর্তী অঞ্চলে বালু খেকোদের তৎপরতা অনেকাংশে বৃদ্ধি পায়। অবৈধ বালু ব্যবসায়ীদের নির্বিচারে বালু উত্তোলনের ফলে নদী তীরবর্তী গ্রামগুলোর ফসলি জমি এবং বসতভিটা নদী গর্ভে বিলীন হওয়ার ঝুঁকি অনেকাংশে বৃদ্ধি পায়। অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধের প্রতিবাদে ভুক্তভোগী জনসাধারণের আবেদন এবং বিভিন্ন গণমাধ্যম ও পত্র-পত্রিকার প্রতিবেদন কোস্টগার্ডের দৃষ্টি আকর্ষণ করে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমতিক্রমে কোস্টগার্ড তার আওতাধীন মেঘনা নদী সংলগ্ন চাঁদপুরের মতলব, মোহনপুর, ষাটনল, কালিপুর, মুন্সীগঞ্জ ও কবুতর খোলা এলাকা, খুলনার শিবসা ও আড়পাঙ্গাসিয়া নদী সংলগ্ন কয়রা, ঘরিলাল বাজার, আংটিহারা, তেঁতুলতলা ও বটিয়াঘাটা এলাকা, মেঘনা নদী সংলগ্ন ভোলার লালমোহন, ইলিশা, তেঁতুলিয়া নদী সংলগ্ন বেদুরিয়া, লতারচর, মুক্তিযোদ্ধা চর এবং বিশখালী নদী তীরবর্তী গোলবুনিয়া এলাকাসহ লাউকাঠি নদী সংলগ্ন পটুয়াখালীর লাউখালী ও দুর্ঘাপুর এলাকায় বালু খেকোদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মোবাইল কোর্ট, যৌথ এবং সাঁড়াশি অভিযান পরিচালনা করে। গত ৫ আগস্ট থেকে অদ্যাবধি কোস্ট গার্ডের দিন রাত ২৪ ঘণ্টা ব্যাপি টহল এবং নিয়মিত অবৈধ ড্রেজার উচ্ছেদ অভিযানের মাধ্যমে ৭৬টি বালু উত্তোলনকারী ড্রেজার, ১০৬টি বালু বহনকারী বাল্কহেড, ৫টি এস্কেভেটর/ ভেকু এবং বালু উত্তোলনের সাথে জড়িত ১৫৩ জন দুস্কৃতিকারিদের আটক করা হয়। কোস্ট গার্ডের অভিযানের মাধ্যমে আওতাধীন নদী ও চরাঞ্চলে বর্তমানে অবৈধ বালু উত্তোলন প্রায় শূন্যের কোঠায় নেমে এসেছে। উল্লেখ্য, এসব ড্রেজার পরিচালনার ক্ষেত্রে বালুখেকো একটি বিশেষ মহল নদী ও চরাঞ্চলে অস্ত্র দেখিয়ে এলাকায় আধিপত্ত বিস্তার করেছিল। কোস্ট গার্ডের দিবা-রাত্রি টহল ও সাড়াশি অভিযানের ফলে বর্তমানে এসব সন্ত্রাসীদের দৌরাত্ব বন্ধ করা হয়েছে। যার ফলে নদী তীরবর্তী ও চরাঞ্চলের গ্রামসমূহ নদীগর্ভে বিলীন হওয়ার হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে এবং নদীতে সন্ত্রাসীদের কর্মকান্ড বন্ধ হওয়াতে জনমনে স্বস্তি ফিরে এসেছে।
উপকূলীয় এবং নদী তীরবর্তী অঞ্চলে জনগণের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করণে দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের প্রতিটি সদস্য। ভবিষ্যতেও উক্ত কার্যক্রমসমূহ অব্যাহত থাকবে।
সকল প্রতিকূলতা পেরিয়ে কালের পরিক্রমায় বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড উপকূলীয় এবং নদী তীরবর্তী এলাকার জনগোষ্ঠী তথা দেশের আপামর জনগণের মাঝে নিরাপত্তা ও আস্থার প্রতীকে পরিণত হয়েছে। মৎস্য সম্পদ রক্ষা, চোরাচালান বিরোধী অভিযান, সমুদ্র ও নদী পথে চুরি ও ডাকাতি দমন, অবৈধ মাদকদ্রব্য পরিবহণ রোধ, মানবপাচার রোধ, প্রাকৃতিক দুর্যোগে উপকূলীয় অঞ্চলে ত্রাণ ও উদ্ধার তৎপরতার মতো গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালনে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড সদা সচেষ্ট।
বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক বলেন, গত ৫ আগস্ট ২০২৪ পরবর্তী দেশের সার্বিক নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলার অবনতি হলে নদী তীরবর্তী অঞ্চলে বালু খেকোদের তৎপরতা অনেকাংশে বৃদ্ধি পায়। অবৈধ বালু ব্যবসায়ীদের নির্বিচারে বালু উত্তোলনের ফলে নদী তীরবর্তী গ্রামগুলোর ফসলি জমি এবং বসতভিটা নদী গর্ভে বিলীন হওয়ার ঝুঁকি অনেকাংশে বৃদ্ধি পায়। অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধের প্রতিবাদে ভুক্তভোগী জনসাধারণের আবেদন এবং বিভিন্ন গণমাধ্যম ও পত্র-পত্রিকার প্রতিবেদন কোস্টগার্ডের দৃষ্টি আকর্ষণ করে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমতিক্রমে কোস্টগার্ড তার আওতাধীন মেঘনা নদী সংলগ্ন চাঁদপুরের মতলব, মোহনপুর, ষাটনল, কালিপুর, মুন্সীগঞ্জ ও কবুতর খোলা এলাকা, খুলনার শিবসা ও আড়পাঙ্গাসিয়া নদী সংলগ্ন কয়রা, ঘরিলাল বাজার, আংটিহারা, তেঁতুলতলা ও বটিয়াঘাটা এলাকা, মেঘনা নদী সংলগ্ন ভোলার লালমোহন, ইলিশা, তেঁতুলিয়া নদী সংলগ্ন বেদুরিয়া, লতারচর, মুক্তিযোদ্ধা চর এবং বিশখালী নদী তীরবর্তী গোলবুনিয়া এলাকাসহ লাউকাঠি নদী সংলগ্ন পটুয়াখালীর লাউখালী ও দুর্ঘাপুর এলাকায় বালু খেকোদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মোবাইল কোর্ট, যৌথ এবং সাঁড়াশি অভিযান পরিচালনা করে। গত ৫ আগস্ট থেকে অদ্যাবধি কোস্ট গার্ডের দিন রাত ২৪ ঘণ্টা ব্যাপি টহল এবং নিয়মিত অবৈধ ড্রেজার উচ্ছেদ অভিযানের মাধ্যমে ৭৬টি বালু উত্তোলনকারী ড্রেজার, ১০৬টি বালু বহনকারী বাল্কহেড, ৫টি এস্কেভেটর/ ভেকু এবং বালু উত্তোলনের সাথে জড়িত ১৫৩ জন দুস্কৃতিকারিদের আটক করা হয়। কোস্ট গার্ডের অভিযানের মাধ্যমে আওতাধীন নদী ও চরাঞ্চলে বর্তমানে অবৈধ বালু উত্তোলন প্রায় শূন্যের কোঠায় নেমে এসেছে। উল্লেখ্য, এসব ড্রেজার পরিচালনার ক্ষেত্রে বালুখেকো একটি বিশেষ মহল নদী ও চরাঞ্চলে অস্ত্র দেখিয়ে এলাকায় আধিপত্ত বিস্তার করেছিল। কোস্ট গার্ডের দিবা-রাত্রি টহল ও সাড়াশি অভিযানের ফলে বর্তমানে এসব সন্ত্রাসীদের দৌরাত্ব বন্ধ করা হয়েছে। যার ফলে নদী তীরবর্তী ও চরাঞ্চলের গ্রামসমূহ নদীগর্ভে বিলীন হওয়ার হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে এবং নদীতে সন্ত্রাসীদের কর্মকান্ড বন্ধ হওয়াতে জনমনে স্বস্তি ফিরে এসেছে।
উপকূলীয় এবং নদী তীরবর্তী অঞ্চলে জনগণের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করণে দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের প্রতিটি সদস্য। ভবিষ্যতেও উক্ত কার্যক্রমসমূহ অব্যাহত থাকবে।
বিষয়: #অবৈধ #আওতাধীন #উত্তোলন #এলাকায় #কোঠায় #কোস্টগার্ড #প্রচেষ্টায় #বালু #শূন্যের