শিরোনাম:
ঢাকা, মঙ্গলবার, ১ এপ্রিল ২০২৫, ১৭ চৈত্র ১৪৩১
---

Bojrokontho
মঙ্গলবার ● ২৮ মে ২০২৪
প্রথম পাতা » প্রধান সংবাদ » নিরাপদ মাতৃত্বে সম্ভাবনাময় বাংলাদেশ
প্রথম পাতা » প্রধান সংবাদ » নিরাপদ মাতৃত্বে সম্ভাবনাময় বাংলাদেশ
১৯২ বার পঠিত
মঙ্গলবার ● ২৮ মে ২০২৪
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

নিরাপদ মাতৃত্বে সম্ভাবনাময় বাংলাদেশ

নিরাপদ মাতৃত্বে সম্ভাবনাময় বাংলাদেশশিশু ভূমিষ্ঠ হওয়ার পূর্বে মায়ের গর্ভে তার বেড়ে ওঠা নিরাপদ হতে পারে যদি সন্তানসম্ভবা সেই মায়ের জীবন নিরাপদে থাকে। আবার শিশুর জন্ম থেকে বেড়ে ওঠার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব হয় তখনই, যখন নিশ্চিত করা যায় নিরাপদ মাতৃত্ব। আজ, ২৮ মে নিরাপদ মাতৃত্ব দিবস।

১৯৯৮ সাল থেকে দেশব্যাপী নিরাপদ মাতৃত্ব দিবস পালন শুরু হয়। এরপর থেকে নিরাপদ মাতৃস্বাস্থ্য, মাতৃমৃত্যু হার কমানো ও নবজাতকের স্বাস্থ্য নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যেই প্রতি বছর ২৮ মে দিবসটি পালিত হয়ে আসছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৭ সালে এ বিষয়ে অনুমোদন দিলে, পরের বছর থেকে দেশব্যাপী দিবসটি পালন শুরু হয়। পরে ২০১৫ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এ উদ্যোগ টেকসই উন্নয়নের অন্তর্ভুক্ত করে।

মধ্যম আয়ের দেশ বাংলাদেশের উন্নতির অন্তরায় ছিল জনসংখ্যার বৃদ্ধি, শিশু মৃত্যু ও মাতৃমৃত্যু। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা লাভের পর বাংলাদেশ যেসব সূচকে পিছিয়ে ছিল, তা ২০২৪ সালে এসে বিস্ময়করভাবে এগিয়েছে। সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বর্তমান সরকারের অন্যতম সাফল্য হচ্ছে শিশুমৃত্যু হার কমিয়ে আনা। শিশুমৃত্যুর হার কমিয়ে আনার সাফল্যের কারণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১০ সালে জাতিসংঘ পুরস্কার লাভ করেন। মাতৃমৃত্যুর হার কমিয়ে আনা এবং জন্মনিয়ন্ত্রণ এই সাফল্যের অন্যতম কারণ। ২০৩০ সালের মধ্যে সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের মাধ্যমে অধিকতর টেকসই ও সুন্দর বিশ্ব গড়ার প্রত্যয় নিয়ে সার্বজনীনভাবে একগুচ্ছ সমন্বিত কর্মসূচি গৃহীত হয়েছে।

একটি সুস্থ ও স্বাভাবিক শিশু জন্মদানের জন্য গর্ভকালে মায়ের স্বাস্থ্যগত নিরাপত্তা নিশ্চিত করা জরুরি। নিরাপদ মাতৃত্ব হলো গর্ভাবস্থায় মায়ের সুস্থতা এবং জন্ম-পরবর্তী সময়ে মা ও শিশুর সুস্থতা নিশ্চিত করা। নিরাপদ মাতৃত্ব মাতৃমৃত্যুহার কমায় এবং নবজাতকের মৃত্যু ও দীর্ঘ মেয়াদি অসুস্থতা রোধ করে। গর্ভকালীন যত্নের লক্ষ্য হলো মা ও শিশুর সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করা এবং গর্ভজনিত জটিলতা প্রতিরোধ বা সেগুলোর চিকিৎসা করা। মায়ের স্বাস্থ্যের অবনতি হলে সেটা পরিবার, সমাজ ও দেশের জন্য ক্ষতিকর হয়ে ওঠে।

প্রতিবছরের ন্যায় এ বছরও দিবসটি উপলক্ষ্যে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য- ‘হাসপাতালে সন্তান প্রসব করান, মা ও নবজাতকের জীবন বাঁচান।’

মাতৃস্বাস্থ্য ও মাতৃমৃত্যু নিয়ে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য তথ্য পাওয়া যায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের জাতীয় জনসংখ্যা গবেষণা ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানের (নিপোর্ট) মাতৃস্বাস্থ্য জরিপের প্রতিবেদন থেকে। সারা দেশের সব জেলার শহর ও গ্রামের তিন লাখের বেশি থানার ওপর জরিপ করে এই প্রতিবেদন তৈরি করা হয়। সর্বশেষ মাতৃস্বাস্থ্য জরিপ হয়েছিল ২০১৬ সালে। ওই জরিপে মাতৃমৃত্যুর হার ১৯৬ পাওয়া গিয়েছিল।

এদিকে, ২০২৩ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য পরিসংখ্যান’ প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, বাংলাদেশে মাতৃমৃত্যুর হার ১২৩। একই বছর জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিলের (ইউএনএফপিএ) বিশ্ব জনসংখ্যা প্রতিবেদনেও বলা হয়েছিল, বাংলাদেশে মাতৃমৃত্যুর হার ১২৩। অর্থাৎ জাতিসংঘের দুটি বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান বলছে, বাংলাদেশে এক লাখ সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে ১২৩ জন মায়ের মৃত্যু হচ্ছে। এখানে জাতিসংঘ ও বিবিএসের তথ্যে পার্থক্য অনেক বেশি দেখা যাচ্ছে।

সরকারের নীতিগত পরিকল্পনায় বর্তমানে শিশু ও মাতৃমৃত্যুর হার কমেছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, গত ১৫ বছরে নানা উদ্যোগের ফলে বর্তমানে বাংলাদেশে শিশুমৃত্যু হার প্রতি হাজারে ২১ জন; যা ২০০৬ সালে ছিল হাজারে ৮৪ জন। একইভাবে মাতৃমৃত্যু হার প্রতি লাখে ২০০৬ সালের ৩৭০ জন থেকে ১৩৬ জনে হ্রাস পেয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেয়ার মাধ্যমে কমিউনিটি ক্লিনিক চালু করা হয়েছে। এখন সারাদেশে ১৪ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিকে ৩০ প্রকার ওষুধ বিনামূল্যে বিতরণ করা হচ্ছে।

ফেনী মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রের গাইনি চিকিৎসক ডা.নাসরীন আক্তার (মুক্তা) বিবার্তাকে বলেন, শহরের চেয়ে গ্রামের চিত্র অনেকটাই আলাদা। পরিসংখ্যানে দেখা যায়, মাতৃমৃত্যুর হার কমেছে, বিষয়টা সঠিক। তবে গ্রামাঞ্চলে সচেতনতার খুব অভাব। প্রেগন্যান্সির সময়ে মাকে যে আলাদা যত্ন করতে হয়, অন্তত সুস্থ সন্তানের জন্য এটা অনেকেই মানে না। আর বাল্য বিবাহ তো আছেই। বয়স আঠারো বানিয়ে বিয়ে দিয়ে দেয়, পরের বছর মেয়েটি মা হয়ে যায়। মেয়েটির পরিবারকে অন্তত বুঝতে হবে, মেয়েকে বিয়ে দিয়ে এভাবে দায়িত্ব শেষ করতে হয় না। কিন্তু বিয়ে দিয়ে মেয়ের জীবনটাই যদি অনিশ্চয়তার মুখে ফেলে দেন তাহলে শেষপর্যন্ত কী দাঁড়াল? যত যাই বলেন আমি বলবো পরিবারগুলোতে সচেতনতা জরুরি আর সচেতনতার জন্য চাই শিক্ষা। অর্থাৎ একটা চেইন, শিশু মৃত্যুর হার কমাতে চাইলে মাতৃ মৃত্যুর হার কমাতে হবে। মাতৃ মৃত্যুর হার কমাতে চাইলে বাল্যবিবাহ রোধ করতে হবে। বাল্য বিবাহ রোধ করতে শিক্ষার প্রসার চাই।

আহসানিয়া মিশন ক্যান্সার হাসপাতালের রেজিস্টার রাবেয়া খন্দকার বিবার্তাকে বলেন, নিরাপদ মাতৃত্ব নিশ্চিত করা না গেলে নারীদের জরায়ুসহ অন্যান্য ক্যান্সারের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। তবে এই বিষয়ে ভালো বলতে পারবেন গাইনি চিকিৎসকেরা।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের গাইনি ও প্রসূতিরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. নুসরাত জাহান বিবার্তাকে বলেন, নিরাপদ মাতৃত্ব বলতে মায়ের গর্ভকালীন সময় থেকে শুরু করে প্রসব এই সময়টাকে বোঝায়। এটাকে আমরা বলি সেফ মাদারহুড। আগের চেয়ে সেফ মাদারহুড এই বিষয়টায় বাংলাদেশের যথেষ্ট উন্নতি হয়েছে। মাতৃমৃত্যুর হার অনেকটাই কমেছে। সরকার থেকে নরমাল ডেলিভারি করার জন্য মিডওয়াইফ নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। এছাড়াও নিরাপদ মাতৃত্ব নিশ্চিতকরণে নানামুখী কাজ হচ্ছে। আগের চেয়ে দেশের চিত্র অনেক বদলেছে। আরো বদলাবে বলেই আমাদের প্রত্যাশা।

বাংলাদেশের জাতীয় মাতৃস্বাস্থ্য কৌশল হচ্ছে ২০৩০ সালের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক প্রসব ৪৭ দশমিক ১ শতাংশ থেকে ৮৫ শতাংশে উন্নীত করা এবং দক্ষ ধাত্রীর মাধ্যমে প্রসবের হার ৫০ শতাংশ থেকে ৯০ শতাংশে উন্নীত করা। পাশাপাশি মাতৃমৃত্যু ও নবজাতকের মৃত্যুর হার কমিয়ে আনা। গর্ভকালীন সময়ে কমপক্ষে ৪ বার গর্ভকালীন সেবা গ্রহণের হার ৩৭ দশমিক ২ শতাংশ থেকে ১০০ শতাংশে উন্নীত করা।

মাতৃস্বাস্থ্য ও জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলেন, প্রসব–পূর্ব সেবা নিতে হবে প্রশিক্ষিত স্বাস্থ্যকর্মীর কাছ থেকে। পাশাপাশি প্রসব হতে হবে প্রশিক্ষিত স্বাস্থ্যকর্মীর সহায়তায়। দুটি ক্ষেত্রেই সমাজের দরিদ্র শ্রেণি পিছিয়ে।

প্রশিক্ষিত স্বাস্থ্যকর্মীর সহায়তায় প্রসব হলে মাতৃ ও নবজাতক মৃত্যুর ঝুঁকি কমে। বাংলাদেশ জনমিতি ও স্বাস্থ্য জরিপের তথ্য বলছে, সমাজের সবচেয়ে দরিদ্র শ্রেণির মাত্র ১৮ শতাংশ প্রসূতি প্রসবের সময় প্রশিক্ষিত ও দক্ষ স্বাস্থ্যকর্মীর সহায়তা পান। সবচেয়ে দরিদ্র শ্রেণির ৮২ শতাংশ মায়ের প্রসবের সময় পাশে প্রশিক্ষিত স্বাস্থ্যকর্মী থাকে না। সবচেয়ে ধনিক শ্রেণির ৭৩ শতাংশ মা প্রসবের সময় প্রশিক্ষিত স্বাস্থ্যকর্মীর সহায়তা পান।

বিশিষ্ট প্রজনন ও নারী স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ যুক্তরাষ্ট্রের হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ডা. হালিদা হানুম আকতার বিবার্তাকে বলেন, দীর্ঘ সময় ধরে প্রজনন ও নারী স্বাস্থ্য নিয়ে কাজ করছি। আমি বলবো বাংলাদেশে নারীদের মাতৃত্বকালীন নিরাপত্তা নিশ্চিতে অনেক কাজ হয়েছে এবং হচ্ছে। তাই আগের চেয়ে যথেষ্ট উন্নতি হয়েছে। সরকার অনেক পদক্ষেপ নিয়েছে। এমডিজি ও এসডিজি অর্জনে বাংলাদেশ অনেকটাই এগিয়েছে। তবে, গর্ভকালীন কিছু জটিলতার কারণে এখনো মাতৃমৃত্যুর হার আশানুরূপ হারে কমানো সম্ভব হয়নি। মূলত, পরিবারগুলোকে এই বিষয়ে সচেতন হতে হবে। একজন মায়ের সুস্বাস্থ্য অনেকটাই নির্ভর করে তার সঠিক সময়ে বিয়ে এবং সন্তান ধারণ করার সময়ের উপর। বাল্যবিবাহ হয় যেসব মায়েদের তাদের স্বাস্থ্যঝুঁকি অনেকটাই বেড়ে যায়। অপরিকল্পিত গর্ভধারণ, অনিরাপদ গর্ভপাত এসবকিছুর জন্যই দায়ী বাল্যবিবাহ। সরকার বাল্যবিবাহ রোধে যথেষ্ট তৎপর। কিন্তু পরিবারগুলো এখনো বাল্যবিবাহের ব্যাপারে যথেষ্ট সচেতন না। মায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত হলেই নিশ্চিত হবে সুস্থ শিশু, নিশ্চিত হবে সুস্থ, সমৃদ্ধ জাতি।



বিষয়: #  #


---

আর্কাইভ

--- --- --- --- --- --- আমি কয়েকটি লাইভ স্ট্রিমিং টক শো করব এবং আপনাদের সবাইকে আমার “কারেন্ট” অ্যাফেয়ার্সে অতিথি হওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানাতে চাই! আপনি কি আমার টক শোতে থাকতে আগ্রহী হবেন? --- বাঙ্গালী সাজে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে বিদেশিনী! ???? --- ফেনী ও হবিগঞ্জে ত্রাণ সহায়তা ও উদ্ধার কাজ পরিচালনা করছে কোস্টগার্ড। যোগাযোগ করুন ::- ফেনী:- ০১৭৬৯৪৪২৯৯৯,০১৭৬৯৪৪২৫৯১ , হবিগঞ্জ: - ০১৭৬৯৪৪১৯৯৯,০১৭৬৯৪৪১৩৩৩ --- আপনাদের লেখা আমাদের অনলাইন পত্রিকায় প্রকাশ বা প্রচার করতে চান ? ই-মেইল ঠিকানা:: [email protected] ---
ডুবোচরে আটকে যাওয়া বাল্কহেড থেকে ৩০০ যাত্রীকে উদ্ধার করলো কোস্টগার্ড
ঈদে নারী-শিশুদের যৌন হয়রানি রোধে নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছি
আল-আকসায় ঈদের নামাজ পড়লেন ১ লাখ ২০ হাজার ফিলিস্তিনি
বিচার বিভাগের পৃথক সচিবালয়ের সার্বিক নিয়ন্ত্রণ প্রধান বিচারপতির
ছুটিতেও সেবা দিতে প্রস্তুত ঢাকার হাসপাতালগুলো
চাঁদ দেখা গেছে, সৌদি আরবে ঈদ রবিবার
ঈদের দিন থাকবে তাপপ্রবাহ, নেই বৃষ্টির আভাস
ঢাকাসহ ১৫ জেলায় বইছে তাপপ্রবাহ, গরম বাড়বে আরও
ক্ষুধা-দারিদ্রমুক্ত হবে নতুন বাংলাদেশ: প্রধান উপদেষ্টা
পদ্মা সেতু দিয়ে ১২ ঘণ্টায় ১৮ হাজার যানবাহন পারাপার
বৈদেশিক মুদ্রার মোট রিজার্ভ ২৫.৪৪ বিলিয়ন ডলার
মানুষ চাকরিপ্রার্থী হওয়ার জন্য জন্ম নেয় না: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকার উদ্দেশে বেইজিং ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা
শক্তিশালী ভূমিকম্পের উচ্চ ঝুঁকিতে বাংলাদেশও : ফায়ার সার্ভিস
স্বস্তির ঈদযাত্রা, কাউন্টারে নেই বাড়তি চাপ
ঈদের জামাত পড়া নিয়ে বাকবিতণ্ডা ছুরিকাঘাতে মুসল্লি নিহত!
ঈদযাত্রা স্বস্তির হলেও ঝুঁকি নিয়ে যাচ্ছেন খোলা ট্রাক-পিকআপে
মিয়ানমার-থাইল্যান্ডে ভূমিকম্পে নিহত ২৬, নিখোঁজ ৪৩
ঈদ উৎসব সামনে রেখে নিরাপত্তা জোরদার করেছে কোস্টগার্ড
আড়ি পাতার সুযোগ থাকছে স্টারলিংকেও
দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প
সুন্দরবনের হিরণ পয়েন্টে চরে আটকে পড়া তিন জেলে উদ্ধার
ঈদ উপলক্ষ্যে নৌপথের নিরাপত্তায় কোস্টগার্ড মোতায়েন
দৌলতপুরে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় এক নারীসহ দুজন নিহত হয়েছেন
ভোলায় অস্ত্রসহ সালাউদ্দিন বাহিনীর ৫ সদস্যকে আটক করলো কোস্টগার্ড
মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ৯
ছাতকে হাওড়ে বাঁধ নির্মাণে অনিয়ম এখনো শেষ হয়নি কাজ
দেশে দ্বিতীয় স্বাধীনতা বলে কিছু নেই : মির্জা আব্বাস
শেখ মুজিবকে স্বাধীনতার ঘোষক বলে পোস্ট, এসিল্যান্ডকে অব্যাহতি
চীনে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা